১১:০৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

অনির্বাচিত সরকার কখনোই ফিরে আসবে না : প্রধানমন্ত্রী

  • প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৬:৩৭:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • ১২৩ Time View
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ বৃহস্পতিবার একাদশ জাতীয় সংসদের ২১তম অধিবেশনে সমাপনী বক্তব্য দেন। ছবি : ফোকাস বাংলা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশে অনির্বাচিত সরকার কখনোই ফিরবে না। যারা নৈরাজ্য সৃষ্টি করে এমন সরকার আনতে চাচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধে জনগণকে সতর্ক ও সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা আজ বৃহস্পতিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) একাদশ জাতীয় সংসদের ২১তম অধিবেশনের সমাপনী ভাষণে এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘অনির্বাচিত সরকারের স্বপ্ন যারা দেখছেন, সেই দুঃস্বপ্ন থেকে বেরিয়ে আসবেন দয়া করে। এটা আর জীবনে হবে না।’

সংসদ নেতা বলেন, ‘যারা অনির্বাচিত সরকারের স্বপ্ন দেখছেন, তাদের বলব— ক্ষমতায় যাওয়ার খায়েশ থাকলে রাজনীতিতে নামুন, ভোটারদের কাছে যান। জনগণ যাকে ভোট দেবে, তারা ক্ষমতায় যাবে। এখানে আওয়ামী লীগ কোনোদিন হস্তক্ষেপ করবে না, করেও না। নির্বাচিত গণতান্ত্রিক সরকার ক্ষমতায় আছে বলেই দেশ অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলেছে, এটাই হলো বাস্তবতা।’

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী ওই সময় সংসদ অধিবেশনে সভাপতিত্ব করছিলেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়াও সমাপনী বক্তব্য রাখেন বিরোধী দলের উপনেতা ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কোনো কোনো দল আন্দোলন করছে, নির্বিঘ্নে সারাদেশে সভা-সমাবেশসহ সব রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করছে। আমরা কোথাও বাধা দিচ্ছি না। কিন্তু আমরা বিরোধী দলে থাকতে তারা আমাদের একটি মিছিল-সমাবেশও করতে দেয়নি, বোমা মেরেছে, গ্রেনেড মেরেছে, অকথ্য নির্যাতন করেছে। কিন্তু আমাদের মাঝে গণতান্ত্রিক সহনশীলতা আছে এবং আমরা সেটা দেখাচ্ছি। তবে, ভবিষ্যতে আর কেউ কোনো ক্ষতি করতে পারবে না।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘দেশের মানুষের জানমালের নিরাপত্তা প্রদান করা সরকারের দায়িত্ব-কর্তব্য। অগ্নিসন্ত্রাসীদের নিয়ে তারা (বিএনপি) সভা-সমাবেশ করে বলে আমরা আতঙ্কিত হই, তারা কখন কোথায় অগ্নিসন্ত্রাস, নাশকতা করবে, নিরীহ মানুষকে পুড়িয়ে মারবে। সেটা যেন তারা করতে না পারে, সেজন্য আমাদের দল, দেশবাসী সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করলে কেউ কিছু বলবে না। তবে, আগুন সন্ত্রাস, নাশকতা কিংবা জঙ্গিবাদের কোনো চেষ্টা করা হলে অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই।’

অনির্বাচিত সরকারের দাবি উত্থাপনকারীদের কঠোর সমালোচনা করে সরকারপ্রধান আরও বলেন, ‘কেউ কেউ বলার চেষ্টা করে যে, দুই চার ছয় মাসের জন্য দেশে অনির্বাচিত সরকার থাকলে মহাভারত অশুদ্ধ হবে না! মহাভারত হয়তো অশুদ্ধ হবে না, কিন্তু সংবিধানের কী হবে? গণতান্ত্রিক ধারার কী হবে? যারা সংবিধানকে বাদ দিয়ে অনির্বাচিত সরকার আনতে চায়, তারা কী আদৌ দেশের সংবিধান, গণতন্ত্র, জনগণের ভোটের অধিকারে বিশ্বাস করে? দেশের জনগণ ভালো থাকলে তাদের এত কষ্ট লাগে কেন? এত দুঃখ পায় কেন?’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘দেশের মানুষকে হাড্ডিসার-কঙ্কালসার দেখিয়ে বিদেশ থেকে ভিক্ষা এনে নিজেরা বিএমডব্লিউ গাড়িতে ঘুরবে, সেটা পারছে না বলেই এসব কথা বলছে। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে গীবত গাওয়াই যাদের একমাত্র কাজ, তারাই অনির্বাচিত সরকার চায়।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দেশে জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় আছে এবং গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে বলেই দেশের বিপুল উন্নয়ন দৃশ্যমান হচ্ছে, দেশের জনগণ তার সুফল পাচ্ছে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘৭৫ পরবর্তী সময়ে সংবিধান লঙ্ঘন করে নিজেকে নিজে রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করে অনির্বাচিত সরকার গঠন করে জিয়াউর রহমান। তখন দেশে কী হয়েছে? একের পর এক ক্যু-পাল্টা ক্যু হয়েছে, শত শত সামরিক অফিসারকে হত্যা-গুম করা হয়েছে। জিয়ার পর তার পথ ধরে এরশাদও অনির্বাচিত সরকার করেছিল।’

সরকারপ্রধান বলেন, অনির্বাচিত সরকারের আমলে দেশের কী কোনো উন্নয়ন হয়েছে? ২৯ বছর যারা এভাবে ক্ষমতায় ছিল, তারা দেশের জন্য কী করেছে? একমাত্র আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন প্রথমে মহাজোট, পরবর্তী আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেই দেশের ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে, এটা কেউ অস্বীকার করতে পারবে না।’

‘আওয়ামী লীগের আমলেই দেশে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়’ উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, সদ্য সমাপ্ত ছয়টি উপনির্বাচন নিয়েতো কেউ একটি কথা বলতে পারেনি, সবখানে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আছে বলেই নির্বাচন কমিশন স্বাধীনভাবে নির্বাচন করার সক্ষমতা অর্জন করেছে। সরকার থেকে নির্বাচনে কোনো হস্তক্ষেপ করেনি, করবেও না। কারণ, আমরা জনগণের ভোটের অধিকারে বিশ্বাস করি। এটা অর্জন করতে আন্দোলনে বহুবার মৃত্যুর মুখোমুখি পর্যন্ত হয়েছি। দেশের জনগণের ভোটের অধিকারের পাশাপাশি আমরা ভাতের অধিকারও নিশ্চিত করেছি।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত এবং টানা গত ১৪ বছর ধরে ক্ষমতায় আওয়ামী লীগ সরকার আছে বলেই দেশের ব্যাপক উন্নয়ন এখন দৃশ্যমান হয়েছে, দেশের জনগণ এর সুফল পাচ্ছে। দেশের মানুষ এখন শান্তি ও স্বস্তিতে রয়েছে। উন্নয়নের এই গতিধারা অব্যাহত থাকবে।’

সংসদ নেতা তাঁর সরকারের সব উন্নয়ন-অর্জনগুলো দেশবাসীর সামনে তুলে ধরার জন্য সংসদ সদস্যদের প্রতি আহ্বান জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘অপ্রতিরোধ্য গতিতে দেশ এগিয়ে চলেছে। এর ধারাবাহিকতায় আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ, জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলব, ইনশাল্লাহ।’ সূত্র: এন টিভি

Tag :
এখন আলোচনায়

ভেড়ামারা বাসষ্ট্যান্ডে ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী বুলবুল হাসান পিপুল’র পথসভা অনুষ্ঠিত

অনির্বাচিত সরকার কখনোই ফিরে আসবে না : প্রধানমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০৬:৩৭:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ বৃহস্পতিবার একাদশ জাতীয় সংসদের ২১তম অধিবেশনে সমাপনী বক্তব্য দেন। ছবি : ফোকাস বাংলা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশে অনির্বাচিত সরকার কখনোই ফিরবে না। যারা নৈরাজ্য সৃষ্টি করে এমন সরকার আনতে চাচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধে জনগণকে সতর্ক ও সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা আজ বৃহস্পতিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) একাদশ জাতীয় সংসদের ২১তম অধিবেশনের সমাপনী ভাষণে এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘অনির্বাচিত সরকারের স্বপ্ন যারা দেখছেন, সেই দুঃস্বপ্ন থেকে বেরিয়ে আসবেন দয়া করে। এটা আর জীবনে হবে না।’

সংসদ নেতা বলেন, ‘যারা অনির্বাচিত সরকারের স্বপ্ন দেখছেন, তাদের বলব— ক্ষমতায় যাওয়ার খায়েশ থাকলে রাজনীতিতে নামুন, ভোটারদের কাছে যান। জনগণ যাকে ভোট দেবে, তারা ক্ষমতায় যাবে। এখানে আওয়ামী লীগ কোনোদিন হস্তক্ষেপ করবে না, করেও না। নির্বাচিত গণতান্ত্রিক সরকার ক্ষমতায় আছে বলেই দেশ অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলেছে, এটাই হলো বাস্তবতা।’

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী ওই সময় সংসদ অধিবেশনে সভাপতিত্ব করছিলেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়াও সমাপনী বক্তব্য রাখেন বিরোধী দলের উপনেতা ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কোনো কোনো দল আন্দোলন করছে, নির্বিঘ্নে সারাদেশে সভা-সমাবেশসহ সব রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করছে। আমরা কোথাও বাধা দিচ্ছি না। কিন্তু আমরা বিরোধী দলে থাকতে তারা আমাদের একটি মিছিল-সমাবেশও করতে দেয়নি, বোমা মেরেছে, গ্রেনেড মেরেছে, অকথ্য নির্যাতন করেছে। কিন্তু আমাদের মাঝে গণতান্ত্রিক সহনশীলতা আছে এবং আমরা সেটা দেখাচ্ছি। তবে, ভবিষ্যতে আর কেউ কোনো ক্ষতি করতে পারবে না।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘দেশের মানুষের জানমালের নিরাপত্তা প্রদান করা সরকারের দায়িত্ব-কর্তব্য। অগ্নিসন্ত্রাসীদের নিয়ে তারা (বিএনপি) সভা-সমাবেশ করে বলে আমরা আতঙ্কিত হই, তারা কখন কোথায় অগ্নিসন্ত্রাস, নাশকতা করবে, নিরীহ মানুষকে পুড়িয়ে মারবে। সেটা যেন তারা করতে না পারে, সেজন্য আমাদের দল, দেশবাসী সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করলে কেউ কিছু বলবে না। তবে, আগুন সন্ত্রাস, নাশকতা কিংবা জঙ্গিবাদের কোনো চেষ্টা করা হলে অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই।’

অনির্বাচিত সরকারের দাবি উত্থাপনকারীদের কঠোর সমালোচনা করে সরকারপ্রধান আরও বলেন, ‘কেউ কেউ বলার চেষ্টা করে যে, দুই চার ছয় মাসের জন্য দেশে অনির্বাচিত সরকার থাকলে মহাভারত অশুদ্ধ হবে না! মহাভারত হয়তো অশুদ্ধ হবে না, কিন্তু সংবিধানের কী হবে? গণতান্ত্রিক ধারার কী হবে? যারা সংবিধানকে বাদ দিয়ে অনির্বাচিত সরকার আনতে চায়, তারা কী আদৌ দেশের সংবিধান, গণতন্ত্র, জনগণের ভোটের অধিকারে বিশ্বাস করে? দেশের জনগণ ভালো থাকলে তাদের এত কষ্ট লাগে কেন? এত দুঃখ পায় কেন?’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘দেশের মানুষকে হাড্ডিসার-কঙ্কালসার দেখিয়ে বিদেশ থেকে ভিক্ষা এনে নিজেরা বিএমডব্লিউ গাড়িতে ঘুরবে, সেটা পারছে না বলেই এসব কথা বলছে। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে গীবত গাওয়াই যাদের একমাত্র কাজ, তারাই অনির্বাচিত সরকার চায়।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দেশে জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় আছে এবং গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে বলেই দেশের বিপুল উন্নয়ন দৃশ্যমান হচ্ছে, দেশের জনগণ তার সুফল পাচ্ছে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘৭৫ পরবর্তী সময়ে সংবিধান লঙ্ঘন করে নিজেকে নিজে রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করে অনির্বাচিত সরকার গঠন করে জিয়াউর রহমান। তখন দেশে কী হয়েছে? একের পর এক ক্যু-পাল্টা ক্যু হয়েছে, শত শত সামরিক অফিসারকে হত্যা-গুম করা হয়েছে। জিয়ার পর তার পথ ধরে এরশাদও অনির্বাচিত সরকার করেছিল।’

সরকারপ্রধান বলেন, অনির্বাচিত সরকারের আমলে দেশের কী কোনো উন্নয়ন হয়েছে? ২৯ বছর যারা এভাবে ক্ষমতায় ছিল, তারা দেশের জন্য কী করেছে? একমাত্র আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন প্রথমে মহাজোট, পরবর্তী আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেই দেশের ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে, এটা কেউ অস্বীকার করতে পারবে না।’

‘আওয়ামী লীগের আমলেই দেশে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়’ উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, সদ্য সমাপ্ত ছয়টি উপনির্বাচন নিয়েতো কেউ একটি কথা বলতে পারেনি, সবখানে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আছে বলেই নির্বাচন কমিশন স্বাধীনভাবে নির্বাচন করার সক্ষমতা অর্জন করেছে। সরকার থেকে নির্বাচনে কোনো হস্তক্ষেপ করেনি, করবেও না। কারণ, আমরা জনগণের ভোটের অধিকারে বিশ্বাস করি। এটা অর্জন করতে আন্দোলনে বহুবার মৃত্যুর মুখোমুখি পর্যন্ত হয়েছি। দেশের জনগণের ভোটের অধিকারের পাশাপাশি আমরা ভাতের অধিকারও নিশ্চিত করেছি।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত এবং টানা গত ১৪ বছর ধরে ক্ষমতায় আওয়ামী লীগ সরকার আছে বলেই দেশের ব্যাপক উন্নয়ন এখন দৃশ্যমান হয়েছে, দেশের জনগণ এর সুফল পাচ্ছে। দেশের মানুষ এখন শান্তি ও স্বস্তিতে রয়েছে। উন্নয়নের এই গতিধারা অব্যাহত থাকবে।’

সংসদ নেতা তাঁর সরকারের সব উন্নয়ন-অর্জনগুলো দেশবাসীর সামনে তুলে ধরার জন্য সংসদ সদস্যদের প্রতি আহ্বান জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘অপ্রতিরোধ্য গতিতে দেশ এগিয়ে চলেছে। এর ধারাবাহিকতায় আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ, জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলব, ইনশাল্লাহ।’ সূত্র: এন টিভি